ওসি রিয়াদ মাহমুদ ঘুষখোর ও চরম মিথ্যাবাদী!স্বল্পমূল্যে জমি বিক্রি না করায়, একটি লাইসেন্সবিহীন আবাসন প্রকল্পের কর্তৃপক্ষ গ্রামবাসীর নামে সাজানো মামলা দেয় ওসি রিয়াদ মাহমুদের সহায়তায়। কোনো রকম তদন্ত ছাড়াই তিনি সেই সাজানো মামলা গ্রহণ করেন। অথচ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিতেও তিনি টালবাহানা করেন। বক্তব্যের জন্য থানায় গেলে দেখি তিনি বসে আছেন সেকেন্ড অফিসার কক্ষে। গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, “ওসির সাথে কথা বলতে এসেছি আমরা।” তিনি বলেন, “আমিই ওসি।”
এরপর তাৎক্ষণিকভাবে ওই কক্ষের লাইট বন্ধ হয়ে যায়। সাথে সাথে তিনি বলেন, “বিদ্যুৎ চলে গেছে।” অথচ পুরো থানায় বিদ্যুৎ ছিল, অন্য সব কক্ষেই লাইট জ্বলছিল। রাগে আমি কিছুই বলিনি। শ্রদ্ধেয় শাহান সাহাবুদ্দিন ভাই কথা বলেছেন। নিউজ টুয়েন্টিফোরের জাহাঙ্গীর ভাইও ছিলেন। শেষ পর্যন্ত আমরা সেখান থেকে চলে আসি।
সাংবাদিকদের ভয়ে লাইট বন্ধ করে দেন ওসি রিয়াদ মাহমুদ। এই লেখাটি আরও আগেই লিখতে পারতাম, গ্রামবাসীর কথা চিন্তা করে লিখিনি। সম্প্রতি তার বদলি হয়েছে। সে যে থানাতেই যাক না কেন, এরকম মামলাবাজ ও ঘুষখোর ওসিদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া ঠিক হবে না। গ্রামবাসী চাঁদাবাজি করেছে কি না, তা একদিনও তদন্ত না করে এভাবে মামলা নেওয়ার পেছনে কী কী রহস্য রয়েছে, তা আমরা জানতে চাই। রিয়াদ মাহমুদ চুরিতে খুবই পটু। সে যে থানায় যাচ্ছে, ওই এলাকার সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ থাকবে—তার স্বভাব একটুও বদলাবে না। সুযোগ পেলে তার চরিত্র প্রমাণসহ মুখোশ খুলে দিবেন ইনশাআল্লাহ্। সে চরম পর্যায়ের ঘুষখোর ও মিথ্যাবাদী।
১০ জুন ২০২৫
© All rights reserved © 2025
Leave a Reply